ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
জল জংগলের কাব্য, পুবাইল, গাজীপুর
জল জঙ্গলের কাব্য গাজীপুর জেলার পুবাইলে অবস্থিত। নগর জীবন থেকে বের হয়ে খোলামেলা গ্রামীণ পরিবেশ উপভোগ করতে চাইলে এর থেকে সুন্দর জায়গা আর হয় না। প্রায় ৯০ বিঘা জায়গার উপর গড়ে উঠেছে এটি। সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার, বিকেলের স্ন্যাক্স ও রাতের খাবার সহ জনপ্রতি খরচ পড়বে ৩,০০০ টাকা।
সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর
সোনারগাঁও জাদুঘর ঢাকার অদূরে নারায়নগঞ্জ জেলার পানাম নগরে অবস্থিত একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান। এখানে শীতকালে মাসব্যাপী বসে লোকশিল্প মেলা। প্রতি শুক্রবার থেকে বুধবার সকাল ১০.০০ থেকে ৫.০০ পর্যন্ত জাদুঘরের গেট খোলা থাকে। টিকেটের মুল্য ও কম, জনপ্রতি ২০ টাকা মাত্র।
বেলাই বিল, গাজীপুর
গাজীপুরের চিলাই নদী এবং সংলগ্ন বেলাই বিল হতে পারে ১ টা দিন কাটাবার আদর্শ জায়গা। বিশাল জলাভূমিতে নৌকায় করে সারাটা দিন পার করুন আর দেখুন জেলেদের মাছ ধরা। সকালে ও এবং বিকেলে তাজা মাছ পাওয়া যায় এখানটায়। আসার সময় কিনে নিয়ে আসুন। কানাইয়া বাজারের পাশেই চিলাই নদী। এখানে একটা নৌকা ভাড়া করে নিন। ছোট নৌকা হলে সারাদিন নেবে ৫/৬ শ টাকা। আর বড় নৌকা ২০০০ টাকা। রাতে নৌকাতেই থাকতে পারেন। এটা করলে বাজার কমিটিকে জানিয়ে রাখবেন আগেভাগে।
যেভাবে যাবেন: মতিঝিল বা মহাখালী থেকে গাজীপুরগামী বিআরটিসি বা গাজীপুর পরিবহনের বাসে উঠুন। নামবেন গাজীপুর শিববাড়ি মোড় এ। একটু হেটে সামনে গিয়ে কানাইয়া বাজার যাবার টেম্পুতে উঠুন। ৩০ মিনিট পর কানাইয়া বাজারে নামুন। ভাড়া নেবে ১০ টাকা।
ড্রিম হলিডে পার্ক
ড্রিম হলিডে পার্ক ঢাকার পাশেই নরসিংদী জেলায় অবস্থিত অন্যতম থিম পার্ক। পরিবার পরিজনদের সারাদিন হৈচৈ আর আনন্দে মাতামাতি করতে অথবা পিকনিকের অায়োজন করতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে। রাতে থাকার জন্য রয়েছে রিসোর্টের ও সুব্যবস্থা আর প্রবেশমুল্য জনপ্রতি ২০০ টাকা করে।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
ঢাকা থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলায় বালিয়াটি গ্রামে বালিয়াটি জমিদার বাড়ি অবস্থিত। এই জমিদার বাড়ির বিশাল সব স্থাপনা আপনাকে নি:সন্দেহে অবাক করবে। প্রতি সপ্তাহে রোববার ও সোমবার অর্ধবেলা ছাড়া প্রতিদিনই সকাল ৯.০০টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত গেট দর্শনার্থীদের জন্য গেট উন্মুক্ত থাকে।
ধনবাড়ি রয়্যাল রিসোর্ট, টাংগাইল
টাংগাইলের ধনবাড়িতে একটা পুরনো রাজবাড়ি আছে যা এখন রিসোর্ট হিসেবে চালু হয়েছে। নাম ধনবাড়ি রয়্যাল রিসোর্ট। এখনকার মুল Palace এর ভাড়া বেশী তাই সেখানে না থেকে কাচারী বাড়িটা ভাড়া নিন আর সামনে বিশাল মাঠে বসে ১ টা রাত কাটান উপভোগ করুন। যেভাবে যাবেন: ঢাকার মহাখালী থেকে সরাসরি ধনবাড়ির বাস ছাড়ে। সময় নেবে ৪ ঘণ্টা আর ভাড়া সম্ভবত ২০০ টাকা। রয়্যাল রিসোর্ট এর ভাড়া ২০০০ টাকা থেকে শুরু।
মহেরা জমিদার বাড়ি, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলে ঘুরার মতন অনেক জায়গা আছে যা আপনি এক দিনে ঘুরে শেষ করতে পারবেন না। তবে তার মধ্যে মহেরা জমিদার বাড়ি সবচেয়ে সুন্দর। এটি তিনটি স্থাপনা নিয়ে তৈরি। বাড়ির ভেতরের দিকে বিশাল খাঁচায় বিভিন্ন রকম পাখি পালা হয়।
তিনটি স্থাপনার প্রতিটাতে অসাধারণ কারুকার্য করা। এসব কারুকার্য দেখলেই মন ভরে যাবে। যাবেন কিভাবে: টাঙ্গাইলের জমিদার বাড়ি দেখতে হলে খুব সকালে বাসা থেকে বের হতে হবে। কারণ যেতে প্রায় ৩-৪ ঘণ্টা লাগবে। মহাখালি থেকে “ঝটিকা সার্ভিস” নামে বাস ছারে। এছাড়া টাঙ্গাইল জাওয়ার আরো বেশ কিছু ভাল বাস আছে। মহেরা জমিদার বাড়ির বর্তমান নাম মহেরা পুলিশ ট্রেইনিং সেন্টার। ওখানে যেতে হলে নামতে হবে”নাটিয়া পাড়া” বাস স্ট্যান্ড এ। সময় লাগবে ২-২.৩০ ঘন্টার মত। নেমে একটা অটো রিকশা নিয়ে যেতে হবে। রিক্সায় করে সরাসরি মহেরা জমিদার বাড়িতে যাওয়া যাবে। ভাড়া ২০-৩০ টাকা। জমিদার বাড়ি ঢুকতে টিকেট কিনতে হবে,জন প্রতি ২০টাকা।
যমুনা রিসোর্ট
যমুনা রিসোর্ট টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ জেলার মাঝে যমুনা সেতুর কাছেই অবস্থিত। পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা ছাড়াও ভিতরে রয়েছে সুইমিং পুল, খেলাধুলার ব্যবস্থা, জিম ও অন্যান্য সুবিধা। খরচ পড়বে জনপ্রতি ৪০০০ টাকা করে। এছাড়া, বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানেও রিসোর্টটি বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজের সুবিধা দিয়ে থাকে।
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কটি অবস্থিত। পার্কের ভিতরের অংশকে আবার ৫টি অংশে ভাগ করা হয়েছে, কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভার্সিটি পার্ক, এক্সটেনসিভ এশিয়ান ডাইভার্সিটি পার্ক ও বঙ্গবন্ধু স্কয়ার। প্রবেশমুল্য জনপ্রতি ৫০ টাকা।
নকশী পল্লী
নকশী পল্লী পূর্বাচর বালু নদীর পাশে অবস্থিত। অনেকে এটিকে ঘোরার জায়গা মনে করলেও নকশী পল্লী মূলত: একটি রেস্তোরা। তবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কাছে এসে খাবার উপভোগ করা আপনাকে নি:সন্দেহে দিবে এক অসাধারণ অনুভূতি। তাছাড়া সময় পেলে বোটে করে ঘুরে বেড়াতে পারেন নদীতে।
জিন্দা পার্ক
কম সময়ে ও কম খরচে ঘুরে আসার জন্য যেতে পারেন পূর্বাচল হাইওয়ের কাছেই নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত জিন্দা পার্ক। ঢাকা থেকে দুরত্ব মাত্র ৩৭ কিলোমিটার। খাওয়া দাওয়ার জন্য পার্কের ভিতরেই রেস্টুরেন্ট আছে। এছাড়া, রাতে থাকার জন্যেও আছে গেস্ট হাউজ। প্রবেশ টিকেট জনপ্রতি ১০০ টাকা।
গোলাপ গ্রাম
নদী পথ পার হয়ে ছোট্ট একটি গ্রাম। তবে গ্রাম হলেও পুরোটাই গোলাপের বাগান দিয়ে পরিপূর্ণ। এখানে গেলে আপনার মনে হবে যেন বিশাল একটি গোলাপের বাগানে ভেতর আপনি ঘুরছেন। সরু পথ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে দেখবেন রাস্তার দুপাশ গোলাপের বাগান দিয়ে ঘেরা। যাতায়ত ব্যবস্থা: মিরপুর দিয়াবাড়ি বটতলা ঘাট থেকে সাহদুল্লাহপুর ঘাটের উদ্দেশ্যে ৩০ মিনিট পরপর ইঞ্জিনচালিত বোট ছাড়ে। সাহদুল্লাহপুর যেতে যেতে ৪৫ মিনিট- ১ ঘণ্টা লাগবে।সেখানে একেক জনের জন্য ২০-৩০ টাকা করে নিবে। অথবা নিজেরা হাতে চালানো বোট নিতে পারেন, যেতে দেড় ঘন্টার মতো লাগবে।
মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট
ঢাকা থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়নগঞ্জ পার হয়ে এক কিলোমিটার পরে রাস্তার ডান পাশে ৩০ বিঘা জমির উপর তৈরি এই মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট। এখানে শুধু থাকার ব্যবস্থা ছাড়াও রয়েছে আরও বিনোদনের ব্যবস্থা। প্রধান ফটক দিয়ে ঢোকার আগেই দেখতে পাবেন ডাইনোসর, হাতি, বাঘ ও হরিণ এর ভাস্কর্য। ডাইনোসরের সাথেই একটি ফলকে পরিবেশ বিষয়ক বার্তা লেখা। অবাক করা বিষয় হলো ডাইনোসরের মুখের ভেতরে বসবাস করছে এক চড়ুই দম্পতি। যাদেরকে কতৃপক্ষ পরিবেশ এর কথা চিন্তা করেই রেখে দিয়েছেন। যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে কুমিল্লা অথবা দাউদকান্দিগামী বাসে গেলে ভাড়া লাগবে ৫০ থেকে ৭০ টাকা। যাত্রাবাড়ী থেকে ট্যাক্সিতে গেলে ১০০০ টাকা। অটোরিকশা ভাড়া ৩০০ টাকা। রিসোর্টের নিজস্ব পরিবহনে আসা-যাওয়া ভাড়া ১৫০০ টাকা। প্রথমে ঢাকা থেকে যাত্রাবাড়ী যাবেন। সেখান থেকে কাচপুর ব্রিজ যেতে হবে। তারপর সোনারগাঁও হয়ে মেঘনা ব্রিজ যেতে হবে। মেঘনা ব্রিজ পার হয়ে বালুকান্দি বাসস্ট্যান্ড থেকে ১ কি.মি. বামে মেঘনা রিসোর্ট অবস্থিত।
রিভার প্যালেস, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ শহর পার হয়ে মুক্তাকাছার দিকে এই অসাধারণ রিসোর্টটি অবস্থিত। মুক্তাকাছার দিক থেকে আরও তিন মাইল সামনে গেলে হাতের ডানে ব্রহ্মপুত্র নদী তীরে গড়ে উঠেছে রিভার প্যালেস নামে এই রিসোর্ট। মূলত এটি একটি ডাকবাংলোর মতো। রিসোর্টটি চমৎকারভাবে সাজানো গুছানো। এর বারান্দায় বসে নদী দেখেই পুরো একটি বিকেল কাটিয়ে দেয়া যায়। চাইলে বসতে পারেন রিসোর্টের পেছনের নদী তীরে!
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে নিজের সুবিধা মতো বাসে ময়মনসিংহ পর্যন্ত যাবেন। তারপর বাস ষ্ট্যান্ড থেকে রিকশা নিয়ে কাচিঝুলি পর্যন্ত যেতে হবে। এরপর মুক্তাকাছা উপজেলা হতে ট্যাক্সিতে রিসোর্ট পর্যন্ত চলে যাবেন। রিসোর্ট ভাড়া ১০০০, ১৫০০ এবং ২০০০ টাকা। খাওয়া দাওয়া রিভার প্যালেসেই সেরে নিতে পারেন।
মোহাম্মদী গার্ডেন
ঢাকার খুব কাছে অবস্থিত মোহাম্মদী গার্ডেন। ঢাকা- আরিচা মহাসড়কের পাশে ধামরাই মহিষাশীতে অবস্থিত মোহাম্মদী গার্ডেন। ঢাকার কাছে এত সুন্দর একটা বিনোদনের কেন্দ্র আছে না দেখলে বোঝা যাবে না। গার্ডেনের ভেতরে রয়েছে পুকুর। সেই পুকুরে ভেসে বেড়াছে কাঠের হাঁস, মাটির শাপলা, নৌকা। পানির ওপরের তৈরি হয়েছে তিনতলা বাড়ি। পুকুরের চারপাশে রয়েছে ফুল ফলের বাগান। শিশুদের জন্য রয়েছে ট্রেন, স্লিপার, নাগরদোলা, নৌকা, দোলনা ইত্যাদি। হরিণ, বানর, কবুতর বিভিন্ন প্রাজাতির প্রানীর দেখা মিলবে এই গার্ডেনে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হল এখানকার ব্রিজ। পার্কের চারপাশে উঁচু দেয়াল দিয়ে ঘিরে দেওয়া রয়েছে। তাই নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।
মৈনট ঘাট
দোহারের মৈনট ঘাট গিয়ে দেখা পাবেন পদ্মা নদীর। পদ্মা পারের বিস্তৃত প্রান্তর সময় কাটনোর জন্য এক দারুন জায়গা। মৈনট ঘাটে যাওয়ার গুলিস্থান থেকে জন্য ‘যমুনা ডিলাক্স’ বাস পাবেন। ভাড়া ৯০ টাকা, যেতে সময় লাগে দুই ঘণ্টার মত।
নক্ষত্রবাড়ী
গাজীপুরে অবস্থিত বেসরকারি রিসোর্টগুলোর মধ্যে সৌন্দর্যমণ্ডিত নক্ষত্রবাড়ী। নক্ষত্রবাড়ী প্রকৃতিপ্রেমী ও ভ্রমণপিপাসুদের কাছেও অতি জনপ্রিয় নাম। প্রকৃতিপ্রেমীদের সব সুযোগ-সুবিধা সংবলিত ঢাকার খুব কাছে একটি রিসোর্ট বানানোর কথা চিন্তা করে অভিনেতা তৌকীর আহমেদ ও বিপাশা হায়াত দম্পতি ১৪ বিঘা জমির ওপর নক্ষত্রবাড়ী নির্মাণ করেন। ২০১১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় নক্ষত্রবাড়ীর। ফোন: ০১১৯২১৫০৫৬৩, ০১৯১৯৩১৮০০৯।
ছুটি রিসোর্ট
ছুটি রিসোর্টে রয়েছে নৌভ্রমণের ব্যবস্থা, বিরল প্রজাতির সংরক্ষিত বৃক্ষের বনে রয়েছে টানানো তাঁবু। ছনের ঘর, রেগুলার কটেজ, বার্ড হাউস, মাছ ধরার ব্যবস্থা, হার্বাল গার্ডেন, বিষমুক্ত ফসল, দেশীয় ফল, সবজি, ফুলের বাগান, বিশাল দুটি খেলার মাঠ, আধুনিক রেস্টুরেন্ট, দুটি পিকনিক স্পট, গ্রামীণ পিঠা ঘর, বাচ্চাদের জন্য কিডস জোনসহ সারা দিন পাখির কলরব, সন্ধ্যায় শিয়ালের হাঁক, বিরল প্রজাতির বাঁদুড়, জোনাকি পোকার মিছিল ও আতশবাজি, ঝিঁঝিঁ পোকার হৈচৈ। আর ভরা পূর্ণিমা হলে তো কথাই নেই।
রাঙ্গামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট রিসোর্ট গাজীপুর
গাজীপুরের চন্দ্রায় অবস্থিত আরেকটি রিসোর্ট ও বনভোজন কেন্দ্র রাঙ্গামাটি। এখানে আছে বনভোজন কেন্দ্র, লেকে মাছ ধরা ও বেড়ানোর ব্যবস্থা এবং কটেজে অবকাশ যাপনের ব্যবস্থা। ফোন: ০১৮১১৪১৪০৭৪, ০১৯১৯৩১৮০০৯।
আফরিন পার্ক রিসোর্ট গাজীপুর
জয়দেবপুর চৌরাস্তা থেকে প্রায় দশ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর-ময়মনসিংহ সড়কের পাশেই আফরিন পার্ক রিসোর্ট। নানান গাছ-গাছালিতে ঘেরা এ পার্কে আছে বিশাল শান বাঁধানো পুকুর, লেকে নৌকায় বেড়ানোর ব্যবস্থাসহ অবকাশ যাপনের জন্য রিসোর্ট ফোন: ০১৮১৯২৫৩৩৩৯।
উৎসব পিকনিক স্পট গাজীপুর
ঢাকা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের হোতাপাড়ার কাছেই এ বনভোজন কেন্দ্রটি। উৎসব পিকনিক স্পটে আছে খোলা চত্বর, কয়েকটি কটেজ ও ট্রি হাউজ। ঢাকার ফুলবাড়িয়া থেকে শ্রাবণ পরিবহনে এসে নামতে হবে হোতাপাড়া বাসস্ট্যান্ডে। ভাড়া ৩৫ টাকা। সেখান থেকে রিকশায় দশ টাকা ভাড়া উৎসব পিকনিক স্পট পর্যন্ত। যোগাযোগ : ০১৭১৩০৪৪৫৯১, ৮৬২৬৩৭৬।
পুষ্পদাম পিকনিক স্পট গাজীপুর
ঢাকা থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর জেলার বাঘের বাজারে পুষ্পদাম অবস্থিত। এখানে বিশাল পরিসরে রয়েছে দেশি-বিদেশি বাহারি গাছের সমাহার। প্রবেশপথেই রয়েছে বিশাল দেবদারু গাছের সারি। এ পথ পেরিয়ে একটু ভেতরে ঢুকলেই রয়েছে ফুলে ফুলে ঘেরা কয়েকটি কটেজ। এখানে রয়েছে বিশাল খেলার মাঠ, কৃত্রিম লেক, ঝরনা ও সুইমিংপুল। পর্যাপ্ত রান্নাঘর, টয়লেট ছাড়াও এখানে আছে একই সাথে এক হাজার লোকের খাবারের জায়গা। যোগাযোগ :০১৮১৯২১৬১৫৭।
হ্যাপি ডে ইনন : গাজীপুর
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের ঠিক বিপরীত দিকে রয়েছে বেসরকারি এ পিকনিক স্পট। উন্নতমানের হলরুম, আবাসিক রুমসহ দেশীয়, থাই, চায়নিজ খাদ্যের ব্যবস্থা রয়েছে পিকনিকের জন্য। পিকনিকের আয়োজন করে গাজীপুরের এই সবুজ বনে হারিয়ে যেতে কে না চায়। ফোনঃ০১৯৩৯-০৪৭৫৮৬-৮।
পদ্মা রিসোর্ট
পদ্মা রিসোর্ট ঢাকা বিভাগের মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় পদ্না নদীর পাড়ে অবস্থিত। নদী পাড়ের ও কাঁশফুলের অপূর্ব দৃশ্য যারা খুঁজে বেড়ান, তাঁরা চাইলেই ঢু মেরে আসতে পারেন এখান থেকে। গাড়ি নিয়ে ঢাকা থেকে ২ ঘন্টার মধ্যেই পৌছে যাবেন। কটেজের ভিতরে আছে রেস্টুরেন্ট, রিভার ক্রুজ ও খেলাধূলা করার বিশাল জায়গা।
Valo laglo. Amio jabo.
It was nice to have such a beautiful environment in the neighborhood of Dhaka, thank you.
its was to see such think
Nice article vaia amra o jabo erokm aro valo valo site post koiren tnx
It was nice to have such a beautiful environment of Dhaka, thank you boss
সুন্দর মনোরম পরিবেশ
valo laglo
thank you bro. I hope that you will give more post like this
Amazing share. People can get the tops visiting place at a time. Hope to visit after solve the Covid-19 issue. Thanks again for sharing.
সবগুলো প্লেস-ই অনেক সুন্দর লেগেছে । ধন্যবাদ সুন্দর সুন্দর দর্শনীয় প্লেস গুলো শেয়ার করার জন্য। অবশ্যই যাবো ।
onek jaygay jawa hoynai. amader sokoler ei place gulo ghure dekha uchit.
Nice Post. Thanks For Share. I hope that you will give more post like this.
আমাদের দেশে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। আমরা তা না দেখে অন্য দেশে যাই দেখতে । তাই আমাদের উচিত নিজ দেশের দর্শনীয় স্থান দেখা।
we are going abroad to see small places without seeing that there are many beautiful peaces in our country.
Wow!! so many nice places to visit in dhaka. I will try to visit them all, thanks.
Nice Post. Thanks For Share. I hope that you will give more post like this.
আমি ঢাকার মধ্যে অনেকগুলি দর্শনীয় স্থান এর নামই জানতাম না।
আপনার লেখা হতে অনেকগুলি দর্শনীয় স্থান এর নাম জানতে পারলাম।
আমি পরবর্তী সময়ে এই দর্শনীয় স্থানগুলি ঘুরে বেড়াবো।
ভালো লাগলো !! অনেক স্থান ই চিনি না !!
nicely told
Wow!! so many nice places.