মাইক্রোসফট অফিস ওপেন সোর্স না হলেও মেনু, সাবমেনু এবং টুলটিপ ইত্যাদি পরিবর্তনের সুবিধা দেয়। ফলে ইউনিকোড ব্যবহার করে অনায়াসে এগুলো বাংলাতে লেখা যায়। আরো পড়ুন »
বাংলা ভাষা এবং ভাষা আন্দোলন বিশ্বের কাছে আমাদের নতুন পরিচয়ে পরিচত করেছে। আর তার ফল স্বরূপ আমরা ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছি। এত কিছু থাকার পরেও অনলাইনে বাংলা ভাষার দখলটা তুলনামূলকভাবে কম। রক্তঝরা একুশ নিয়ে আমাদের উম্মাদতার... আরো পড়ুন »
বর্তমানে বাংলায় ওয়েবসাইট বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ওয়েবসাইট দেখার জন্য ইউনিকোড ভিত্তিক ফন্টের এবং তৈরী করার (ইউনিকোড লেখার) জন্য কীবোর্ডের প্রয়োজন হয়। ২০০৩ সালে উইন্ডোজে বাংলা লেখার প্রথম কীবোর্ড অভ্র আনলেও দীর্ঘ চার বছর পরে অভ্রই প্রথম পোর্টেবল সফটওয়্যার... আরো পড়ুন »
ধীরে ধীরে বাংলা ওয়েবসাইট জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আর বাংলাতে ওয়েবসাইট তৈরীর ক্ষেত্রে আগ্রহ বাড়ছে ইউনিকোড ভিত্তিক ওয়েবসাইট তৈরীর। বর্তমানে বাংলায় তৈরী বেশীরভাগ ওয়েবসাইটই ইউনিকোড ভিত্তিক। এধরণের ওয়েবসাইট দেখতে কম্পিউটারে এন্তত একটি ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা ফন্ট ইনষ্টল থাকা প্রয়োজন। আরো পড়ুন »
বাংলা ওয়েবসাইট এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বাংলাতে ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে ইউনিকোড ভিত্তিক ওয়েব সাইট তৈরী করা সহজ এবং বেশ সুবিধাজনক। কিন্তু ইউনিকোড বাংলা লেখা কিছূটা জটিল এবং পূর্বের লেখা ডকুমেন্টকে নতুন করে লেখা খরচ এবং সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু অভ্র... আরো পড়ুন »
ইন্টারনেটের ব্যবহার দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বর্তমানে বাংলায় ওয়েব সাইট তৈরী এবং বাংলা ব্লগ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ওয়েব সাইট বা ব্লগে বাংলা লিখতে হলে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা (উম্মুক্ত বাংলা ফন্ট ব্যবহার করে) লিখতে হবে অন্যথায় অনলাইনে আপলোড করলে... আরো পড়ুন »
কম্পিউটারের হার্ডডিক্স ড্রাইভের, ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বাংলাতে লেখা যাবে। তবে এজন্য উইন্ডোজ ২০০০ বা এর পরের ভার্সন প্রয়োজন হবে কারণ উইন্ডোজ ২০০০ এবং এর পরবর্তী সংস্করনের উইন্ডোজ ইউনিকোডের উম্মুক্ত ফন্ট সমর্থন করে। তবে বাংলা লেখার জন্য অভ্র (ইউনিকোড... আরো পড়ুন »