প্রেজেন্টশনের জন্য পাওয়ার পয়েন্টের বিকল্প নেই। পাওয়ার পয়েন্টের কিছু সুবিধা যেমন, প্রতি পেজ পরিবর্তনের সময় এ্যানিমেশন দেওয়া, মিউজিক দেওয়া বা ফুল স্ক্রিনে চলা ইত্যাদি যদি পিডিএফ এ দেওয়া যেত তাহলে কেমন হতো! এমনই পিডিএফ ফাইল বানানো যায় ‘পিডিএফরিজাটর’ সফটওয়্যার...
প্রেজেন্টেশনের জন্য জনপ্রিয় সফটওয়্যার হচ্ছে মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট। সাধারণভাবে পাওয়ার পয়েন্টে চার্ট তৈরী করা যায়। তবে এক্সেলের ডাটা থেকে চার্ট ব্যবহার করা গেলে এবং সয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করা গেলে বেশ ভাল হয়। এজন্য এক্সেলে চার্ট তৈরী করে চার্টটি কপি করুন...
অনলাইনের পিডিএফ, ওয়ার্ড, TIFF, পাওয়ার পয়েন্ট ফাইল দেখতে হলে সাধারণত তা ডাউনলোড করে দেখার উপযোগী কোন সফটওয়্যারে দেখতে হয়। তবে কোন সফটওয়্যার ছাড়াও অনলাইন থেকে এসব ফাইল সরাসরি দেখা যায়। সমপ্রতি গুগল ডক্স এ সুবিধা উম্মোচন করেছে। এজন্য
মাইক্রোসফট অফিসের (ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট) এ যদি একাধিক ফাইল খোলা হয় তাহলে সেগুলো টাক্সবারের আলাদা আলাদা ভাবে খোলে, ফলে টাক্সবারের যায়গা দখল করে। আবার উইন্ডো ট্যাবেও রাখা যায়।
উপস্থাপনা বা প্রেজেন্টেশনরে জন্য মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্টের বিকল্প নেই। জনপ্রিয় এই প্রেজেন্টেশন সফটওয়্যারের স্লাইডগুলোকে ফ্লাশ (.swf ফরম্যাটের) রূপান্তর করতে পারলে ওয়েব সাইটসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেশ কাজে দেবে। অথোর পয়েন্ট লাইট
বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড তৈরী করে থাকি। এই পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইডগুলোক সাধারণত অন্য কোন সফটওয়্যারে খোলা যায় না বা অন্য ফরম্যাটে রূপান্তর করা যায় না। কিন্তু আপনি চাইলে পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইডগুলোকে শকওয়েভ ফ্লাশে রূপান্তর করতে পারেন।
আমরা যখন ওয়ার্ড, এক্সেল বা পাওয়ার পয়েন্ট নিয়ে কাজ করি তখন টাইটেলবারে উক্ত ফাইলের ঠিকানা দেখা যায় না যা যেমনটি দেখা যায় কোন ফোল্ডার বা ড্রাইভে। তবে আপনি চলন্ত ফাইলের ঠিকানা মেনুবারে (অন্য যেকোন বাবে) দেখতে পারেন। এজন্য টুলস...