কম্পিউটার একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে বা অফিস বা ল্যাবে প্রাইভেসি অথবা অনান্য কারণে ব্যবহারকারীকে বিভিন্ন প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার চালানো থেকে বিরত রাখার প্রয়োজন হতে পারে। সফটওয়্যার আনইনষ্টল করে ব্যবহারকারীকে বিরত রাখা গেলেও অনেক সময় ব্যবহারকারী বহনযোগ্য সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে।
নির্দিষ্ট সময় পরে বা প্রসেসরের ব্যবহারের উপরে অথবা নেটওয়ার্কের কাজের উপরে ভিত্তি করে কম্পিউটার রিস্টার্ট, শার্টডাউন, লগঅফ, লক করা, ফাইল চালানো বা অডিও ফাইল (mp3, ogg, wma, wav) চালানো যাবে। এমনই একটি অটোমেশন ইউটিলিটি হচ্ছে টাইমকমক্স।
কম্পিউটার ল্যাব, সাইবার ক্যাফে বা অফিসের কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা কে কি করছে তা মনিটর এবং নিয়ন্ত্রণ করা দারুন এক সফটওয়্যার হচ্ছে ক্লাসরুম স্পাই। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত কম্পিউটারে এই সফটওয়্যারটি নেটওয়ার্ক এ্যাডমিনিস্ট্রেটরদের দারুন কাজে দেবে।
জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুইটার ব্যবহার করে অন্য কম্পিউটার থেকে নিজের কম্পিউটার বন্ধ, রিস্টার্ট, লগঅফ ইত্যাদি করা যায়। এজন্য অবশ্য কম্পিউটারে টুয়িটমাইপিসি সফটওয়্যার ইনস্টল এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। ধরুন আপনার কম্পিউটার চালু রেখে আপনি বাইরে চলে গেছেন কিন্তু বন্ধ...
কম্পিউটারের নিরাপত্তার কথা কে না ভাবে! কিন্তু বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকলে আপনার অগোচরে অনুমতি ছাড়াই কেউ স্টোরেজ ডিভাইসে (ফ্লপি, ফ্লাশ ডিক্স বা অনান্য রিমুভাল ডিভাইস) আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কপি করে নিতে পারে। এ থেকে বাঁচার সহজ উপায় হচ্ছে