আমার কলিগ রফিকুল ইসলাম বেলাল ভাই বললো উনি উনার আগের অফিসে (BDPC) বেড়াতে যাবে ৩১মে ২০১৬ এ, এবং সাথে এও বললো আমরা সাথে গেলে বেশ মজা হবে। আমি প্রস্তাব দিলাম তাহলে ২৭ মে শুক্রবার যেতে পারি। ব্যাস ট্যুর ফাইনাল হলো। আমি, রফিক, সাজ্জাদ, মাসুদ, শামীম, বিদ্যুৎ এবং আমার দোস্ত হাসান যাবো বলে মনস্থির করে হাসানকে জানালাম, হাসানও রাজি হলেো।
২৭মে ২০১৬ সকাল ৬:৩০ ঘটিকায় টেকনিক্যাল থেকে রওনা হয়। হাসান নিজেই তার মাইক্রো চালাচ্ছিলো। আমার ধীরে-সুস্থে মানিকগঞ্জ গিয়ে সকালের নাস্তা সেরে ঘিওর হয়ে বেলা ১১ নাগাদ চৌহালি BDPCতে পৌছালাম। চৌহালি থানা সিরাজগঞ্জ জেলার অর্ন্তগত হলেও আমাদের যেতে হয় নাগরপুর, টাঙ্গাইল হয়ে। BDPCএর অফিসে আমার কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে রওনা হয় যমুনার বুকে জেগে উঠা চরের উদ্দেশে। নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে অনেক ছোট ছোট চর ডুবে গেছে আমার বড় একটা চরে নৌকা নিয়ে যায় এবং ফুটবল খেলি।
https://plus.google.com/+MehdiAkram/posts/9MpV5xW9P49
দুপুরে ফিরে এসে গোসল সেরে খাওয়া দাওয়া করি। এরপরে স্থানীয় বাজারে যায় টাটকা মাছ কিনতে। বাজার থেকে মাছ, আম, জাম কাঠাল ইত্যাদি কিনে নিয়ে আসি। BDPCএর অফিসে জাম, কাঠাল খেয়ে বাকিগুলো গাড়িতে তুলে রওনা হয় ঢাকার পথে। নাগরপুর এসে নাগরপুর জমিদার বাড়ী দেখে ঢাকায় পৌছায় রাত ১০টায়।